ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ল্যাটিন ইন্ডাস এবং 'নেসোস' থেকে ইন্দোনেশিয়া শব্দটি এসেছে। ল্যাটিন শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় ভারতীয় দ্বীপ। ডাচ উপনিবেশের কারণে তাদের দেয়া নামটি ওই অঞ্চলের জন্য প্রচলিত হয়। ১৯০০ সাল থেকে জায়গাটি ইন্দোনেশিয়া নামে পরিচিতি পায়। প্রায় ৫,০০০ দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এই দেশটি পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জাকার্তা। সরকারী ভাবে ইন্দোনেশিয়ার নাম ইন্দোনেশীয় প্রজাতন্ত্রী ().দেশটিতে মানুষ বসতির ইতিহাস বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো। যাদের বলা হয় জাভাম্যান। তবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হয়ে তাইওয়ান থেকে একটি মানব প্রবাহের ধারা ইন্দোনেশিয়ায় যায় খ্রিষ্টজন্মের দুই হাজার বছর আগে। তারা আদিবাসীদের ধীরে ধীরে আরো পূর্ব দিকে নিয়ে যায়। প্রথম শতাব্দীতে সভ্যতার বিস্তার ঘটে। কৃষিকেন্দ্রিক গ্রামীণ সমাজ গঠিত হয়। গড়ে ওঠে অসংখ্য শহর-নগর-বন্দর। সমুদ্র উপকূলে বিস্তার ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্য। চীনের সাথে ভারতীয় উপমহাদেশের বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে ওঠে ইন্দোনেশিয়া হয়ে। এর ফলে দেশটিতে এক দিক থেকে হিন্দু ধর্ম অন্য দিক থেকে আসে বৌদ্ধ ধর্ম। দু’টি ধর্ম জীবনব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে।
ত্রয়োদশ শতাব্দীতে মুসলিমদের আগমন ঘটে। উত্তর সুমাত্রা হয়ে ক্রমে মুসলমানরা ছড়িয়ে পড়ে হাজার হাজার মাইলের বিস্তৃত ইন্দোনেশিয়ায়। ষোড়শ শতাব্দীতে দেশটির প্রধান ধর্ম হয়ে যায় ইসলাম। মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা উন্নত সভ্যতা ও সংস্কৃতি ক্রমেই ছাপিয়ে গিয়েছিল বৌদ্ধ আর হিন্দুপ্রধান এ অঞ্চলে। এর পর ধাপে ধাপে ইউরোপীয়দের আগমন ঘটে দেশটিতে। ব্রিটিশ আর ডাচরা তাদের সাম্রাজ্য স্থাপন করলেও ধর্ম ও সংস্কৃতিতে তারা কোনো প্রভাব রাখতে পারেনি।
বোর্নিওকে ইন্দোনেশিয়ার নতুন রাজধানীর করা হয়েছে। হাজার দ্বীপের দেশ খ্যাত ইন্দোনেশিয়ার নতুন রাজধানী হিসেবে দ্বীপশহর বোর্নিওর নাম ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো। দেশটির পূর্ব কালিমান্তান প্রদেশের দ্বীপশহর বোর্নিও ঘিরে রয়েছে আরো কয়েকটি দ্বীপ। ২৬ আগস্ট, ২০১৯ জাকার্তা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে টেলিভিশন ভাষণে এ ঘোষণা করেন তিনি। ক্রমেই সমুদ্রের জলের স্তর বেড়ে যাওয়ায় জাকার্তার অনেক অংশ সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে সেখান থেকে রাজধানী সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
-
161প্রকাশিত 1973Jakarta, Berita Pajak, 1973.48 p. 21 cm.“...Indonesia...”
-
162প্রকাশিত 1981[Jakarta] : Yayasan Bina Pajak, 1981.122 p. ; 21 cm.“...Indonesia...”
-
163প্রকাশিত 1971Djakarta, Gabungan Importir Nasional Seluruh Indonesia [1971]273 p. 32 cm.“...Indonesia...”
-
164প্রকাশিত 1974Jakarta : BIPENEK, [1974]321 p. ; 33 cm.“...Indonesia...”
-
165প্রকাশিত 1961[Djakarta] Kantor Penjuluhan Perindustrian, Departemen Perindustrian Rakjat [1961?]72 p. 32 cm.“...Indonesia...”
-
166প্রকাশিত 1971Djakarta, Gabungan Importir Nasional Seluruh Indonesia [1971]7, 87 ̋. 33 cm.“...Indonesia...”
-
167
-
168প্রকাশিত 1981[Jakarta] : Republik Indonesia, [1981-v. <1-2 > ; 28 cm.“...Indonesia...”
-
169প্রকাশিত 1971Djakarta : Intibuku Utama, [1971]xxxv, 125 p. : ill. ; 22 cm.“...Indonesia...”
-
170প্রকাশিত 1976[Jakarta? : s.n., 1976 or 1977]6 v. ; 24 cm.“...Indonesia...”
-
171প্রকাশিত 1971Djakarta : [s.n.], 1971.176 leaves ; 32 cm.“...Indonesia...”
-
172প্রকাশিত 1970Djakarta : Pantjuran Tudjuh, [1970?]357 p. ; 17 cm.“...Indonesia...”
-
173প্রকাশিত 1976[Jakarta? : s.n., 1976]xi, 532 p. ; 29 cm.“...Indonesia...”
-
174
-
175প্রকাশিত 1973[Jakarta] Dikumpulkan oleh Pusat Pendidikan, Departemen Dalam Negeri [1973][29] l. 33 cm.“...Indonesia...”
-
176প্রকাশিত 1974Jakarta : Gabungan Importir Nasional Seluruh Indonesia, [1974]69 p. ; 32 cm.“...Indonesia...”
-
177প্রকাশিত 1981[Jakarta] : Govt. of Indonesia-UNICEF Co-operation, [1981]iv, 119 leaves, [1] leaf of plates : ill., map ; 30 cm.“...Indonesia...”
-
178প্রকাশিত 1971Djakarta : Postiga, [1971]iv, 153 leaves ; 33 cm.“...Indonesia...”
-
179অনুযায়ী Al Rasjid, Harun, 1930-
প্রকাশিত 1970Djakarta : Pelita Ilmu, 1970.58 p. ; 22 cm.“...Indonesia...”
-
180প্রকাশিত 1970Djakarta : Pantjuran Tudjuh, [1970]239 p. ; 17 cm.“...Indonesia...”